শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪

কসবায় জশনে জুলুস বাধা, সংঘর্ষে আহত ২০

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বের হওয়া জশনে জুলুসে বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পৌর শহরের কদমতলী মোড়সহ কয়েকটি পয়েন্টে সংঘর্ষ হয়।  

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, আজ সকালে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের উদ্যোগে পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বের হওয়া জশনে জুলুস কসবা শহরে প্রবেশ করে। এ সময় হেফাজত ইসলামের পক্ষ থেকে এতে বাধা দেয়া হয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পরে। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীসহ অন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মো. জাবেদুর রহমান জানান, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পয়েন্টে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অবস্থান নিয়েছে, যাতে পরবর্তীতে সহিংসতার কোনো ঘটনা না ঘটে।

মাইনুদ্দীন/মাসুদ

Source link

ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

জনপ্রিয়

কসবায় জশনে জুলুস বাধা, সংঘর্ষে আহত ২০

আপডেট : ০৫:০৪:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বের হওয়া জশনে জুলুসে বাধা দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পৌর শহরের কদমতলী মোড়সহ কয়েকটি পয়েন্টে সংঘর্ষ হয়।  

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, আজ সকালে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের উদ্যোগে পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বের হওয়া জশনে জুলুস কসবা শহরে প্রবেশ করে। এ সময় হেফাজত ইসলামের পক্ষ থেকে এতে বাধা দেয়া হয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পরে। এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীসহ অন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মো. জাবেদুর রহমান জানান, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পয়েন্টে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অবস্থান নিয়েছে, যাতে পরবর্তীতে সহিংসতার কোনো ঘটনা না ঘটে।

মাইনুদ্দীন/মাসুদ

Source link